Latest Movie :
Recent Post

সেরা ১০ টি সার্চ ইঞ্জিন search engine TOp 10 Search Engine 2017

Top 10 Search Engine 2017


সেরা সার্চ ইঞ্জিন সার্চ ইঞ্জিন ওয়েব জগতের একটি গুরুত্বপুর্ণ আবিষ্কার । সার্চ ইঞ্জিন ছাড়া ইন্টারনেট এত শক্তিশালী হতে পারত না । সার্চ ইঞ্জিনসমুহ যেমন গুগল ইয়াহু বিং ইত্যাদি আপনাকে নিদিষ্র্ট তথ্য খুজে পেতে সহায়তা করে ।

অসংথ্য সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে আমরা চেষ্টা করেছি খজে বের করতে ১০ টি সেরা সার্চ ইঞ্জিন।

  •  গুগল (লিংক: google.com) যারা কম্পিউটার বা ইন্টারনেট এই দুটি শব্দের সাথে পরিচিত তারা গুগলের সাথেও পরিচিত । ওয়েব ডেভেলপার, ডিজাইনার এসইও বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে সাধারণ ব্যবহারকারী পর্যন্ত গুগল ছাড়া কল্পনা করা যায় না ।

  • ইয়াহু (লিংক: yahoo.com) পৃথিবীর প্রথম জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন। ১৯৯৪ সালে ইয়াহুর যাত্রাশুরু। প্রথমে এটি ডিরেক্টরি সাবমিশন ওয়েবসাইট হলেও পরবর্তীতে তা সার্চ ইঞ্জিনে রুপান্তর করা হয়।

  •  বিং (লিংক: bing.com) সার্চের ফলাফলে আরও বেশী নিদির্ষ্ট এবং গ্রহনযোগ্য উত্তরের জন্য বিং অনন্য। মাইক্রোসফটের অফিসিয়াল সার্চ ইঞ্জিন বিং প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালে ।

  • আস্ক ডট কম (লিংক: Ask.Com) আস্ক ডট কমকে মুলত ওয়েবে উত্তরদাতা বা পরামর্শ দাতা বলা যেতে পারে । এর পুরো নাম আস্ক জেভিস । ওয়েব বিভিন্ন প্রশ্নের সরাসরি উত্তরের জন্য আস্ক ডট কম অনন্য।

  • ডাকডাকগো(লিংক:DuckDuckGo.com) ডাকডাকগো ডট কম বিভিন্ন ক্রাউড সোর্স যেমন উইকিপিডিয়া ইত্যাদি থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এবং ব্যবহারকারীকে তা প্রদর্শন করে । ইতোমধ্যে অনলাইন মার্কেটারদের কাছে তা জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

  • ডগপাইল(লিংক:DogPile.Com) ডগপাল সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহু, গুগল, বিং, ইয়ানডেক্স থেকে তথ্য সংগ্রহ করে ব্যবহারকারীকে প্রদর্শন করে ।

  •  এক্সাইট ডট কম(লিংক:Excite.Com) এক্সাইট ডট কম মুলত ওয়েবসাইটের সংগ্রহশালা। এক্সাইট ডট কম বিভিন্ন সাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে নিজস্ব ইন্টারনেট পোর্টালের মাধ্যমে সংবাদ, আবহাওয়া বার্তা ইত্যাদি প্রদর্শন করে ।

  •  এন্টায়ার ওয়েব ডট কম(লিংক:EntireWeb.Com) এই সার্চ ইঞ্জিনটি আপনার প্রয়োজনীয়তা অনুসারে বিভিন্ন ধরনের ওয়েসাইটের লিষ্ট প্রকাশ করে । আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি এন্টায়ারওয়েব ডট কম এ সাবমিট ও তাদের পন্যের প্রচারনাও চালাতে পারবেন ।

  • গিগাব্লাষ্ট ডট কম(লিংক:gigablast.com) একটি ছোট এবং স্বতন্ত্র সার্চ ইঞ্জিন। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিজস্ব সার্চ ইঞ্জিন হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

  • টিউমা ডট কম(লিংক: Teoma.com) ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সার্চ ইঞ্জিনটি এর লিংক পপুলারিটি অ্যললগরিদমের কারনে জনপ্রিয় হয়ে উঠে পরবর্তীতে তা আস্ক ডট কমের সাথে একীভুত হযে যায়।

আউটসোর্সিং এবং ওয়েব ডেবোলাপমেন্ট শিখার জন্য একটা পেজে সকল কে যোগ দেয়ার আহবান জানাচ্ছি। FB Page Link

গুগল শুরু এবং গুগলের সকল ইতিহাস যা আপনার সব সময় কাজে লাগবে।


গুগল শুরু এবং গুগলের সকল ইতিহাস যা আপনার সব সময় কাজে লাগবে।
গুগল শুরু এবং গুগলের সকল ইতিহাস যা আপনার সব সময় কাজে লাগবে।

গুগল শুরু এবং গুগলের সকল ইতিহাস যা আপনার সব সময় কাজে লাগবে।
মানুষের স্মৃতিশক্তি অনেকটাই
হয়ে পড়ছে গুগলভিত্তিক।
অনেকেই হয়তো
বিশ্বাস করতে চাইবেন না একসময় পৃথিবীতে গুগল
ছিল না।
চাইলেই এক সার্চে হাজার হাজার তথ্য পাওয়া

যেত না।
কারণ তখনো গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতার
দেখা হয়নি।
১৯৯৫ সালে দেখা হয় গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা
সার্গেই ব্রিন এবং ল্যারি পেজের। ব্রিন তখন
স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের
ছাত্র। সেই সময় নতুন আরেক ছাত্রকে ক্যাম্পাস
ঘুরিয়ে দেখানোর দায়িত্ব দেওয়া হলো তাঁকে।
স্ট্যানফোর্ডের সেই নতুন ছাত্রের নাম ল্যারি
পেজ।
ল্যারি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়েছেন মিশিগানে। এখন
পিএইচডি করতে চাচ্ছেন স্ট্যানফোর্ডে।
দুজনই পিএইচডি শুরু করলেন স্ট্যানফোর্ডে।
১৯৯৬ সালে তাঁরা একটি রিসার্চ প্রজেক্টে কাজ শুরু
করেন। ইন্টারনেট সার্চিংয়ের ক্ষেত্রে তাঁরা
আরো সহজ এবং দ্রুতগতির কোনো ব্যবস্থা
নিয়ে ভাবছিলেন। তাঁরা তাঁদের নতুন এই প্রযুক্তির নাম
দেন ‘পেজ র্যাংক’। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের
পেজের সংখ্যা এবং তাঁদের গুরুত্ব বিবেচনায় এনে
সাইটগুলো সার্চ রেজাল্টে চলে আসত।
প্রথমে পেজ এবং ব্রিন তাঁদের সার্চ ইঞ্জিনের
নাম রাখলেন ‘ব্যাকরাব’। কারণ কোনো
ওয়েবসাইটের ভেতরের খবর যাচাই বাছাই করে তা
সার্চ রেজাল্টে দেখাতো। পরে তারা নিজেদের
তৈরি সার্চ ইঞ্জিনের নাম বদলে রাখেন গুগল
(google), অবশ্য এই নামও এসেছে ভুল করে
googol লিখতে গিয়ে হয়ে গেল google!
একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে স্ট্যানফোর্ড
ইউনিভার্সিটির ডোমেইন দিয়েই চালু ছিল গুগলের
ওয়েবসাইট google.stanford.edu এবং z.stanford.edu
নামে।
১৯৯৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর প্রথম গুগলের
নামে আলাদা ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করা হয়।
অফিস নেওয়ার পয়সা ছিল না তখন পেজ ও ব্রিনের
হাতে। তাই বন্ধুর গ্যারেজ ভাড়া করে সেখানেই
গুগলের কার্যক্রম শুরু করেন তাঁরা। ক্যালিফোর্নিয়ার
মেনলো পার্কে অবস্থিত সেই গ্যারেজ এখন
পরিচিত ‘গুগল গ্যারেজ’ নামে। গুগলের প্রথম
কর্মী হিসেবে যোগ দেন স্ট্যানফোর্ডের
পিএইচডির ছাত্র ক্রেইগ সিলভারস্টেইন।
১৯৯৮ সালে গুগলে প্রথম বিনিয়োগ করেন সান
মাইক্রোসিস্টেমসের সহপ্রতিষ্ঠাতা অ্যান্ডি
বেচটোলসিম। এক লাখ ডলার ছিল তাঁর বিনিয়োগের
পরিমাণ। এর পর পরই ১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর
ইনকরপোরেটেড হয় গুগল।
১৯৯৯ সালের মার্চে ক্যালিফোর্নিয়ার পালো
আল্টোতে নিজেদের অফিসে যাত্রা শুরু করে
গুগল। যদিও সেই সময়ই গুগল বিক্রি করে দিতে
চেয়েছিলেন পেজ ও ব্রিন। কারণ এটা তাঁদের
প্রচুর সময় নষ্ট করছিল এবং লেখাপড়ার ব্যাঘাত হচ্ছিল।
এক্সাইটের প্রধান নির্বাহী জর্জ বেলের কাছে
গুগল বিক্রির প্রস্তাব দেন পেজ ও ব্রিন। মাত্র ১০
লাখ ডলার চেয়েছিলেন তাঁরা এর বিনিময়ে।
এক্সাইটের পক্ষে দর কষাকষি করেন ভিনোদ
খোসলা। তিনি সাড়ে সাত লাখ ডলারে কিনতে
চেয়েছিলেন গুগলকে। কিন্তু পেজ ও ব্রিন রাজি
না হওয়ায় সে সময় বিক্রি হয়নি গুগল।
ওই বছরের ৭ জুন আড়াই কোটি ডলারের বিনিয়োগ
পায় গুগল। ক্লেইনার পার্কিন্স কওফিল্ড অ্যান্ড বায়ার্স
এবং সেকুইয়া ক্যাপিটাল এই অর্থ বিনিয়োগ করেছিল
গুগলে। এরপর শুধুই সামনে এগিয়ে যায় গুগল। ২০০৪
সালের ১৯ আগস্ট গুগলের শেয়ার ছাড়া হয় বাজারে।
সে সমই ল্যারি পেজ, সার্গেই ব্রিন ও এরিক শ্মিডিট
একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন যাতে বলা হয়েছিল
আগামী ২০ বছর তাঁরা গুগলে একসঙ্গে কাজ
করবেন। তাঁর মানে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এই
তিন জনের কেউ গুগল ছাড়তে পারবেন না!
সবাই ভাল থাকবেন।


সৃতি শক্তি বাড়াতে মহানবী (সা.) ৯টি আমল করতে বলেছেন

সৃতি শক্তি-http://krishnodiapostoffice.blogspot.com/

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
আসসালামুআলাইকুম।।।
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।।
আমিও আল্লাহর রহমতে ভাল আছি।।
:::::পোষ্ট:::::

আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যাদের কোন কিছু মনে থাকে না। আবার এমন কিছু ব্যক্তি রয়েছে, যারা কোন কিছু খুব বেশি দিন মনে রাখতে পারেন না। এমন সমস্যা মূলত দূর্বল স্মৃতিশক্তির কারণে হয়ে থাকে। সেগুলো হলো-

১. ইখলাস বা আন্তরিকতাঃ

যে কোনো কাজে সফলতা অর্জনের ভিত্তি হচ্ছে ইখলাস বা আন্তরিকতা। আর ইখলাসের মূল উপাদান হচ্ছে বিশুদ্ধ নিয়ত। নিয়তের বিশুদ্ধতার গুরুত্ব সম্পর্কে উস্তাদ খুররাম মুরাদ বলেন, “উদ্দেশ্য বা নিয়ত হল আমাদের আত্মার মত অথবা বীজের ভিতরে থাকা প্রাণশক্তির মত। বেশীরভাগ বীজই দেখতে মোটামুটি একইরকম, কিন্তু লাগানোর পর বীজগুলো যখন চারাগাছ হয়ে বেড়ে উঠে আর ফল দেওয়া শুরু করে তখন আসল পার্থক্যটা পরিস্কার হয়ে যায় আমাদের কাছে। একইভাবে নিয়ত যত বিশুদ্ধ হবে আমাদের কাজের ফলও তত ভালো হবে।” এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “তাদেরকে এছাড়া কোন নির্দেশ করা হয়নি যে, তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর এবাদত করবে, নামায কায়েম করবে এবং যাকাত দেবে। এটাই সঠিক ধর্ম।” [সূরা আল-বায়্যিনাহঃ ৫] তাই আমাদের নিয়ত হতে হবে এমন যে, আল্লাহ আমাদের স্মৃতিশক্তি যেনো একমাত্র ইসলামের কল্যাণের জন্যই বাড়িয়ে দেন।

২. দু’আ ও যিকর করাঃ

আমরা সকলেই জানি আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো কাজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের উচিত সর্বদা আল্লাহর কাছে দু’আ করা যাতে তিনি আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে দেন এবং কল্যাণকর জ্ঞান দান করেন। এক্ষেত্রে আমরা নিন্মোক্ত দু’আটি পাঠ করতে পারি, “হে আমার পালনকর্তা, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।” [সূরা ত্বা-হাঃ ১১৪] তাছাড়া যিকর বা আল্লাহর স্মরণও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেন, “ৃযখন ভুলে যান, তখন আপনার পালনকর্তাকে স্মরণ করুনৃ” [সূরা আল-কাহ্ফঃ ২৪] তাই আমাদের উচিত যিকর, তাসবীহ (সুবহান আল্লাহ), তাহমীদ (আলহামদুলিল্লাহ), তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) ও তাকবীর (আল্লাহু আকবার) – এর মাধ্যমে প্রতিনিয়ত আল্লাহকে স্মরণ করা।

৩. পাপ থেকে দূরে থাকাঃ

প্রতিনিয়ত পাপ করে যাওয়ার একটি প্রভাব হচ্ছে দুর্বল স্মৃতিশক্তি। পাপের অন্ধকার ও জ্ঞানের আলো কখনো একসাথে থাকতে পারে না। ইমাম আশ-শাফি’ঈ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমি (আমার শাইখ) ওয়াকীকে আমার খারাপ স্মৃতিশক্তির ব্যাপারে অভিযোগ করেছিলাম এবং তিনি শিখিয়েছিলেন আমি যেন পাপকাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখি। তিনি বলেন, আল্লাহর জ্ঞান হলো একটি আলো এবং আল্লাহর আলো কোন পাপচারীকে দান করা হয় না।” আল-খাতীব আল-জামী’(২/৩৮৭) গ্রন্থে বর্ণনা করেন যে ইয়াহইয়া বিন ইয়াহইয়া বলেনঃ “এক ব্যক্তি মালিক ইবনে আনাসকে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘হে আবদ-আল্লাহ, আমার স্মৃতিশক্তিকে শক্তিশালী করে দিতে পারে এমন কোন কিছু কি আছে? তিনি বলেন, যদি কোন কিছু স্মৃতিকে শক্তিশালী করতে পারে তা হলো পাপ করা ছেড়ে দেয়া।’” যখন কোনো মানুষ পাপ করে এটা তাকে উদ্বেগ ও দুঃখের দিকে ধাবিত করে। সে তার কৃতকর্মের ব্যাপারে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ে। ফলে তার অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যায় এবং জ্ঞান অর্জনের মতো কল্যাণকর ‘আমল থেকে সে দূরে সরে পড়ে। তাই আমাদের উচিত পাপ থেকে দূরে থাকার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা।

৪. বিভিন্ন উপায়ে চেষ্টা করাঃ

একটু গভীরভাবে লক্ষ্য করলে আমরা দেখবো যে, আমাদের সকলের মুখস্থ করার পদ্ধতি এক নয়। কারো শুয়ে পড়লে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়, কারো আবার হেঁটে হেঁটে পড়লে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়। কেউ নীরবে পড়তে ভালোবাসে, কেউবা আবার আওয়াজ করে পড়ে। কারো ক্ষেত্রে ভোরে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়, কেউবা আবার গভীর রাতে ভালো মুখস্থ করতে পারে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজ নিজ উপযুক্ত সময় ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশ ঠিক করে তার যথাযথ ব্যবহার করা। আর কুর’আন মুখস্থ করার সময় একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ (কুর’আনের আরবি কপি) ব্যবহার করা। কারণ বিভিন্ন ধরনের মুসহাফে পৃষ্ঠা ও আয়াতের বিন্যাস বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ নিয়মিত ব্যবহারের ফলে মস্তিষ্কের মধ্যে তার একটি ছাপ পড়ে যায় এবং মুখস্থকৃত অংশটি অন্তরে গভীরভাবে গেঁথে যায়।

৫. মুখস্থকৃত বিষয়ের উপর ‘আমল করাঃ

আমরা সকলেই এ ব্যাপারে একমত যে, কোনো একটি বিষয় যতো বেশিবার পড়া হয় তা আমাদের মস্তিষ্কে ততো দৃঢ়ভাবে জমা হয়। কিন্তু আমাদের এই ব্যস্ত জীবনে অতো বেশি পড়ার সময় হয়তো অনেকেরই নেই। তবে চাইলেই কিন্তু আমরা এক ঢিলে দু’পাখি মারতে পারি। আমরা আমাদের মুখস্থকৃত সূরা কিংবা সূরার অংশ বিশেষ সুন্নাহ ও নফল সালাতে তিলাওয়াত করতে পারি এবং দু’আসমূহ পাঠ করতে পারি সালাতের পর কিংবা অন্য যেকোনো সময়। এতে একদিকে ‘আমল করা হবে আর অন্যদিকে হবে মুখস্থকৃত বিষয়টির ঝালাইয়ের কাজ। আবার কোনো কিছু শেখার একটি উত্তম উপায় হলো তা অন্যকে শেখানো। আর এজন্য আমাদেরকে একই বিষয় বারবার ও বিভিন্ন উৎস থেকে পড়তে হয়। এতে করে ঐ বিষয়টি আমাদের স্মৃতিতে স্থায়ীভাবে গেঁথে যায়।

৬. মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাদ্য গ্রহণঃ

পরিমিত ও সুষম খাদ্য গ্রহণ আমাদের মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্যের জন্য একান্ত আবশ্যক। অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ আমাদের ঘুম বাড়িয়ে দেয়, যা আমাদের অলস করে তোলে। ফলে আমরা জ্ঞানার্জন থেকে বিমুখ হয়ে পড়ি। তাছাড়া কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী। সম্প্রতি ফ্রান্সের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যয়তুনের তেল চাক্ষুস স্মৃতি ও বাচনিক সাবলীলতা বৃদ্ধি করে। আর যেসব খাদ্যে অধিক পরিমাণে ঙসবমধ-৩ ফ্যাট রয়েছে সেসব খাদ্য স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের কার্যকলাপের জন্য খুবই উপকারী। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য অনেক ‘আলিম কিছু নির্দিষ্ট খাদ্য গ্রহণের কথা বলেছেন। ইমাম আয-যুহরি বলেন, “তোমাদের মধু পান করা উচিত কারণ এটি স্মৃতির জন্য উপকারী।”মধুতে রয়েছে মুক্ত চিনিকোষ যা আমাদের মস্তিষ্কের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া মধু পান করার সাত মিনিটের মধ্যেই রক্তে মিশে গিয়ে কাজ শুরু করে দেয়। ইমাম আয-যুহরি আরো বলেন, “যে ব্যক্তি হাদীস মুখস্থ করতে চায় তার উচিত কিসমিস খাওয়া

৭. পরিমিত পরিমাণে বিশ্রাম নেয়াঃ

আমরা যখন ঘুমাই তখন আমাদের মস্তিষ্ক অনেকটা ব্যস্ত অফিসের মতো কাজ করে। এটি তখন সারাদিনের সংগৃহীত তথ্যসমূহ প্রক্রিয়াজাত করে। তাছাড়া ঘুম মস্তিষ্ক কোষের পুণর্গঠন ও ক্লান্তি দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে দুপুরে সামান্য ভাতঘুম আমাদের মন-মেজাজ ও অনুভূতিকে চাঙা রাখে। এটি একটি সুন্নাহও বটে। আর অতিরিক্ত ঘুমের কুফল সম্পর্কে তো আগেই বলা হয়েছে। তাই আমাদের উচিত রাত জেগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাওয়াহ বিতরণ না করে নিজের মস্তিষ্ককে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেওয়া।

৮. জীবনের অপ্রয়োজনীয় ব্যাপারসমূহ ত্যাগ করাঃ

বর্তমানে আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া ও জ্ঞান অর্জনে অনীহার একটি অন্যতম কারণ হলো আমরা নিজেদেরকে বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় কাজে জড়িয়ে রাখি।’[
ফলে কোনো কাজই আমরা গভীর মনোযোগের সাথে করতে পারি না। মাঝে মাঝে আমাদের কারো কারো অবস্থা তো এমন হয় যে, সালাতের কিছু অংশ আদায় করার পর মনে করতে পারি না ঠিক কতোটুকু সালাত আমরা আদায় করেছি। আর এমনটি হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে নিজেদেরকে আড্ডাবাজি, গান-বাজনা শোনা, মুভি দেখা, ফেইসবুকিং ইত্যাদি নানা অপ্রয়োজনীয় কাজে জড়িয়ে রাখা। তাই আমাদের উচিত এগুলো থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকা।

৯. হাল না ছাড়াঃ

যে কোনো কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হলো হাল না ছাড়া। যে কোনো কিছু মুখস্থ করার ক্ষেত্রে শুরুটা কিছুটা কষ্টসাধ্য হয়। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে আমাদের মস্তিষ্ক সবকিছুর সাথে মানিয়ে নেয়। তাই আমাদের উচিত শুরুতেই ব্যর্থ হয়ে হাল না ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।

কম্পিউটার ভাইরাস কি ? কম্পিউটার ভাইরাসের কার্যকালাপ / লক্ষণ। কম্পিউটার ভাইরাস থেকে মুক্তির উপারসমূহ:



Top 10 Computer Virus

Virus এর পূর্ণরূপ হলো- Vital Information Resources Under Seize. যার বাংলা হলো- গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা   

কম্পিউটার ভাইরাস একটি প্রোগ্রাম, যা কমিউটারের  স্বাভাবিক কর্মসম্পদানে বাধার সৃষ্টি করে প্রখ্যাত গবেষক ফ্রেড কোহেন ভাইরাস নামকরণ করেন বাইরের ৎস থেকে কম্পিউটারের মেমোরীতে প্রবেশ করে নিজেকে কপি করার মাধ্যমে বংশবিস্তার করে মূল্যবান প্রোগ্রাম বা তথ্য নষ্ট করে দেয় অর্থাৎ কম্পিউটার ভাইরাস হল এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধংসকারী হিসেবে নিজেকে অন্যান্য প্রোগ্রামে সংক্রমণ ঘটায় এবং অসংক্রমিক প্রোগ্রামগুলোতে   সংক্রমন ঘটিয়ে ক্ষতে সাধন করে এন্টি ভাইরাস  প্রোগ্রামের মাধ্যমে ভাইরাসের নাম এর উপস্থিতি সনাক্ত করা যায় এবং আক্রান্ত ভাইরাসকে ধ্বংশ করা যায় এজন্যে এন্টি ভাইরাস প্রোগ্রামের সর্বদা Update Version ব্যবহার করতে হয় এন্টি ভাইরাসের লাইসেন্স সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা উচিৎ ভাইরাস বলতে আমরা সাধারণ কোন ক্ষুদ্র জীবণুকে বুঝে থাকি সাধারণ এই ভাইরাস  প্রাণীদেহে আক্রমণে করে থাকে কিন্তু প্রোগ্রামকৃত ভাইরাস আমাদের আইসিটি যন্ত্রের ক্ষতি করে থাকে কিছু অসৎ লোক সাধারণত এই প্রোগ্রাম বা ভাইরাস তৈরি করে মানুষের কম্পিউটার তথা আইসিটি যন্ত্রের ক্ষতি করা জন্য

বহুল পরিচিতি, জনপ্রিয় এবং বিরক্তিকর ভাসরাসের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো-  Trojan Horse, CIH (সিআইএইচ), VIENNA (ভিয়েনা), STONE (স্টোন) ইত্যাদি এছাড়াও প্রতিনিয়ত কিছু লোক সব বিরক্তিকর ভাইরাস তৈরি করছে লোকের ক্ষতি করা জন্য সাধারণত কম্পিউটার ভাইরাস কোন আইসিটি যন্ত্র অথবা কম্পিউটারে প্রবেশ করলেই তা ধীরে ধীরে বিস্তার লাভ করে ক্ষতি করে থাকে

যন্ত্র ভাইরাস দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ বা সংক্রমিত হওয়াব লক্ষণ:


§  *কম্পিউটারে কাজ করতে নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে বেশি সময় লাগবে
§  *কম্পিউটারে চালু বা বন্ধ হতে সাধারণ বেশি সময় লাগবে
§  *কম্পিউটার নিজের থেকেই বিভিন্ত কাজ করতে থাকবে
§  *কম্পিউটার বিভিন্ন কাজের সর্বশেষ ফল ভূল দিতে থাকবে



 


2010-2018. Powered by Blogger.
 
Support : Creating Website | About | Mas Template
Copyright © 2011-2018. Krishnodia Post Office - All Rights Reserved
Template Created by Creating Website Published by Mas Template
Proudly powered by Blogger